মতুয়া দর্শন
শ্রীশ্রী হরি-গুরুচাঁদ মতুয়া সমাজ
মতুয়া মত সত্য পথ

গান নং ৫০-৬৩

৫০ নং গানঃ তাল-ঠুংরী
দেখলেম বিনোদ বিনোদ মাখা ও বিনোদিনী
করে বিনোদ বাঁশি, বিনোদ হাসি, বিনোদ বিনোদ চাহনি।
 
বিনোদ হস্ত, বিনোদ বক্ষ, বিনোদ পদ কক্ষ, বিনোদ মুখখানি।
দেখে বিনোদ উরু, বিনোদ ভুরু, ভোলে বিনোদ রমণী।
 
বিনোদ নয়ন, বিনোদ চরণ, বিনোদ বয়ান, বিনোদ বরণ, বিনোদ তার ধ্বনি
অতি বিনোদ ভঙ্গী, বিনোদ অঙ্গী, দেখসে বিনোদ রঙ্গিণী।।
 
বিনোদ ধনী আরাধনা, বিনোদ চক্ষে বিনোদ ধারা, ঠিক সুরধনী
মত্ত বিনোদ, নামে বিনোদ, প্রেমের বিনোদ, বিনোদ গাঁথনী।।
 
মিল-তাল-ঢিমে তেওট
দেখে বিনোদের মুখ বিদরিয়া যায় বুক
হরির দুর্দশা দূরে যাবে কত দিনে।।
 
৫১ নং গানঃ তাল-একতালা
সখীরে ওরে প্রাণসখী দেখসে আয়।।
ষড়ভুজ এক মানুষ এল বিদ্যালয়।।
করে বাঁশি স্বরে মন উদাসী, বিদেশী বলে মনে হয়।
 
ভাবলেম প্রতিবাসীর কুমার, শেষে বুঝলাম ভ্রম আমার,
সই তার ছয়খানি কর মনোতস্কর।
(সে ত) ভাস্করের গঠিত নয়।।
 
মুখের কাছে বাঁশি ধরা, সদা করে আরাধারা,
তাইতে স্বর বেরচ্ছে মানুষ ধরা।
সই বাতাস লেগে বাঁশির গায়।।
 
সদা বলে রাধা রাধা, রাধা নামে বাঁশি সাধা,
বুঝি রাধা নামে আওয়াজ বাধা,
 সই শ্রবণে শ্রবণ জুড়ায়।।
 
মনে অনুমান করি, কে নিয়াছে রাধা হরি,
রাধা উদ্ধারিতে দেশান্তরি,
তাইতে করে ধনুক লয়।।
 
৫২ নং গানঃ তাল-যৎ
মনের মানুষ রতন ধরতে, যতন করছে অনিবার।
বদন পূর্ণশশী নাহি হাসি, সদা ধা ধা কার।
 
নিজের অঙ্গ পানে চেয়ে নয়ন কোণে
ধরে স্বীয় অঙ্গ, করে রঙ্গ, এ কি ব্যবহার।
 
পড়েছে ধরাতলে, কেবা ধরে তোলে,
বুঝি ক্ষুধানলে, অঙ্গ জ্বলে, নয়নে আশার।
 
সদা কচ্ছে রোদন, হারা হল ধন,
তার ‘ত সামান্য নয় মনের বেদন, বুক ফাটে আমার।
 
৫৩ নং গানঃ (চালক)
কোথা হতে মানুষ এল, জগত আলো করে এলো,
লয়ে তার বালাই, মরে যাই ওগো ভাই।
 
সই তার খঞ্জন গঞ্জন নয়ন গো
ভব রঞ্জন নয়ন অঞ্জন গো।।
 
হেরে গমন মরাল বারণ গো
দোঁহে বনে যায় জ্বলে যায় জীবন গো।।
 
শুনে বাঁশি স্বর পিকবর ধিক মানি গো
দুঃখে বনবাসী হ’ল লয়ে অভিমানী গো।
 
হেরে অধরে অধর হাসি গৌরকায় গো
হয়ে তাড়িত তড়িৎ ও লুকায় কায় গো।
 
করি অরি হরি হেরি, হরি কটিদেশ গো
করি হরি প্রতি দ্বেষ ছাড়ে নিজ দেশ গো।
 
মিল-তাল-একতালা
গৌররূপে দিয়ে নয়ন মহানন্দের ভাসে বয়ান,
বলে আয়রে হরা আয়রে তোরা, দেখছে তারক রূপ অক্ষয়।।
------------ হরিবর সরকার
 
৫৪ নং গানঃ তাল-ঠুংরী
একখানা সোনার প্রতিমা নাচে নদীর কুলে
সখী তোরা দেখসে আয়,
(এমন মনোহরা রূপ দেখিস নাই সই)
(শেষে মানিস কি না মানিস তোরা)
 
ধন্য সেই কারিগরে যে জন গঠিলে,
হল সোনার পুতুল নর সমতুল কিবা কৌশল।।
 
কি প্রভাবে সোনার পুতুল কথা শিখিলে,
সই তার আর কোন বোল নাই গো, কেবল রা রা বলে।।
 
রা রা বলে পড়িতেছে হেলে দুলে,
যেন কি ভাবিয়া ভাসিতেছে আঁখি জলে।।
 
তার বাঁকা নয় জোড়া ভুরু কেবা আঁকিলে,
হরে গো সই মোহিনীর মন তাকে দেখিলে।।
 
আমি কেন বা জল আনতে গেলাম জাহ্নবীর কুলে,
বাঁকা নয়ন ঠারে মন প্রাণ কেড়ে নিল।।
 
দেখে মনে সন্দ মহানন্দ ডেকে বলে,
এবার যাবে হ’র, তোর ধন্দ, পুতুল চিনিলে।।
----------হরিবর সরকার
 
৫৫ নং গানঃ তাল-ঠুংরী
সইরে গৌর আমার মন প্রাণ নিল হরে।
গৌর না দেখি হৃদয় আমার বিদরে।।
 
ফিরে জাহ্নবীর কুলে, যাই গো গৌরচাঁদ বলে,
যদি থাকে কপালে।।
এবার পেলে পরে, রাখবে ধরে,
আমার প্রাণ গেলেও ছাড়ব না বান্ধবেরে।।
 
যদি না পাই দরশন, ফিরে আসব না কখন,
আমি ত্যজিব জীবন।
তবে দিবে দেখা, প্রাণ সখা যদি গৌর,
নারী বধের ভয় করে।।
 
মনে না ধৈর্য মানে, কাজ কি ছার কুলমানে,
কাজ কি জীবন যৌবনে।
প্রাণের গৌর বিনে, মরি প্রাণে আমার,
প্রাণ গেল সই গৌর বিচ্ছেদ বিকারে।।
 
গোঁসাই মহানন্দ কয়, সহজ প্রেম ‘ত সহজ নয়,
যে জন সয় সে মহাশয়।
মশা পিঁপড়ার দংশন, হয় না রে সহ্য ও সে,
সহজ রতন কিসে পাবিরে হ’রে।।
---------- হরিবর সরকার
 
৫৬ নং গানঃ তাল-ঠুংরী
ও সজনী আমি কেন বা গেলাম ও সুরধনীর কুলে।
দেখলাম কি অপরূপ মনোহরা রূপ, নয়ন গেছে ভুলে।।
 
স্বর্ণ কুম্ভ কক্ষে করি, আমি আনতে গেলাম গঙ্গাবারি, ও সহচরী
ঘাটে না যেতে ভরিল কলসি, দু’নয়নের জলে।।
 
দেখবি যদি আয় গো দিদি, অতি নির্জনে গড়েছে বিধি, সে গুণনিধি
সে যে হরি কথা বিনে কথা কয় না জীবন গেলে।।
 
মুখে হরি হরি বলে, প্রেমাবেশে হেলে দুলে, পড়েছে ঢলে
কেঁদে ভুরুর কাজল, হয়েছে জল নয়ন জলে জলে।।
 
তারক ব্রহ্ম হরি বলে, মহানন্দ ধরাতলে, কে ধরে তোলে
দেখে ভূতলে শয়ন, আমার নয়ন উত্থলে।।
 
হরের এ হৃদয় মন্দ, মনচোরা মহানন্দ, বলে প্রেম সন্ধ
পালি পথে রতন, করগে যতন, রাখগে হৃদয় তুলে।।
 
৫৭ নং গানঃ তাল-গড়খেমটা
তোরা সব যা গো সজনী, আমার ত’ লয় না মন লয় না।
আমার মন গিয়াছে ওড়াকান্দি, কেন যাব বৃন্দাবন।
 
আমি গুরুচাঁদের চরণ ধরে, পড়ে থাকব তাইতে যাহা করে
প্রাণনাথ যশোমন্তের নন্দন গো
এল জীব ত্বরাতে ওড়াকান্দি, আমার প্রাণ গোলকের ধন।
 
নাম শুনে যার আঁখি ঝরে, এবার বর্তমান পেলাম তারে,
দেখি সখী দেখা যায় কেমন গো
আমি নয়নে করব সখীরে, তার সে রূপ দরশন।
 
কাজ কি আমার তীর্থবাসে, গুরুপদে সকল তীর্থ বসে
তীর্থরাজ শ্রীগুরুচরণ গো
পাব গয়া গঙ্গা গুরুপদে, কেন করব অন্বেষণ।
 
গোঁসাই পাগলচাঁদ কয়, প্রেমের সন্ধ,
হরে ধরগে গুরুর পদারবিন্দু, ছাড়িস না যায় যদি জীবন রে
ও তোর পারের শঙ্কা নাইরে, হরিচাঁদের নাম পতিত পাবন।
----------------- হরিবর সরকার
 
৫৮ নং গানঃ তাল-ঠুংরী
তোরা সব বল কলঙ্কিনী, সাজলেম গোপিনী।
 
আর কি এ ছার কুলের তরে, সখী আমি থাকব ঘরে,
মন্দ বলুক ঘরে পরে বলুক পাপিনী,
আমার যা থাকে কপালে, হবে গো সজনী।।
 
আমার এ জীবন, যৌবন তারে করেছি সমর্পণ,
যা করে সেই নন্দের নন্দন, শ্যাম চিন্তামণি,
আমায় যদি দয়া করে, দেখে জনম দুঃখিনী।।
 
কুল বজায় রাখিলে পরে, সুখ পাই সই সেই পরের ঘরে,
পাব না সেই পরাৎপরে, শ্যাম পরশমণি,
আমার হরি হীন কুলেতে কি কাজ, হই তার সঙ্গিনী।।
 
ব্রজেন্দ্র নন্দন বিনে, জ্বলে মরি নিশিদিনে,
কি ক্ষণে দেখলেম নয়নে, মোহন রূপখানি,
গেছে সেই হতে তার রূপের সাথে, নয়ন মণি।।
 
হরিচাঁদকে রেখে শিরে, পাগলচাঁদের চরণ ধরে,
তারকচাঁদকে সহায় করে, শিখিব করণী,
এবার প্রতিজ্ঞা সাধন, কিম্বা যাবে পরাণি।।
---------- হরিবর সরকার
 
৫৯ নং গানঃ তাল-একতালা
এল বসন্ত কাল, শ্রীনন্দদুলাল দেশে নাই,
অসুখে মনোদুঃখে কাঁদে তার সাধের রাই।
বিনা চিকন কালা, সয় না জ্বালা, হল কুল বালার কি বালাই।।
 
কাল আসিবে বলে হরি, ব্রজ ভুবন পরিহরি, গিয়াছে কানাই।
সখী কতকাল, হইল গত, আমরা আশা পথ পানে চাই।।
 
না জানি কি অপরাধে, কৃষ্ণ হারা হয়ে রাধে, কাঁদিছে সদাই।
ধরা শয্যাগত, মৃতবৎ রাই’র, জীবনের আর আশা নাই।।
 
শুস্ক প্রায় তরুলতা, মৃতপ্রায় চম্পকলতা, প্রফুল্লতা নাই।
কাঁদে কোলের শিশু, বনের পশু, তার কমলি শ্যামলী গাই।।
 
সুবলাদি রাখালগণে, কেঁদে ফিরে বনে বনে, আয়রে কানাই ভাই।
কাঁদে গোপনে, গোপিনীগণে, তারা দিন গণে আর ছাড়ে হাই।।
 
শ্রীহরিচাঁদের অভাবে, কাঁদিছে গোপিনীসবে, পাগল ভাব সবাই।
হল পাগল পারা, জীয়ন্তে মরা, হ’রের কেবল মরণ নাই।।
------------------ হরিবর সরকার
 
৬০ নং গানঃ তাল-গড়খেমটা
নাস্তানাবুদ খানে খারাপ করিল গৌরহরি।
আমার জাত কুলের পর কাঁটা দিয়া, করিল দেশান্তরী।
 
আমার জীবন যৌবন কুলমান, সব করেছি সম্প্রদান,
ছাড়লেম পতি কুলবতী নারী।
তোর মনোহরা রূপ মনে হলে, ধৈর্য ধরতে নারি।
 
আমার গৌর বিনা জ্বলে কায়, ঘরে গুরুজনার ভয়,
ফুকরিয়া কাঁদিতে না পারি।
আমি একা নয় গোপনে, কাঁদে পাড়ার যত নারী।
 
মন ভুলানো তনুখানি, নিষ্ঠুরের শিরোমণি,
দেখেছি আর কেমনে পাশরি।
তোর দয়া নাই তবু ইচ্ছা হয়, তোর বালাই লয়ে মরি।
আমি ছাড়ব না তোর রাঙ্গা চরণ, তরি বা না তরি।
 
৬১ নং গানঃ তাল-গড়খেমটা
গৌর বলে কাঁদবি যদি নিরবধি, নাম করিস তাঁর প্রেম করিসনে
নাম শুনে প্রাণ জুড়ায় নামটি ভাল, প্রেম ভাল না কোনদিনে।
 
নামেতে মোক্ষ ফলে, বেদে বলে, জীব তরে যায় নামের গুণে,
নিষ্ঠুরের প্রেমে মজা, বিষয় সাজা, জ্বালায় জ্বলে মরবি প্রাণে।
 
প্রেমেতে জীর্ণ করে, মানুষ মারে, কামিনীর কাম বিচ্ছেদ বানে,
কুলমান যায় গো আগে, শেষ বা ঠেকে, তা জানে সামর্থাগণে।
 
সুধন্বা তপ্ত তৈলে, কৃষ্ণ বলে, শিবের গলে মুণ্ড ফেলে,
অজামিল বৈকুণ্ঠে যায়, প্রহলাদের হয়, জীবন রক্ষা বিষাগুণে।
 
নামেতে নিষ্ঠারতি, শান্ত ভক্তি, শান্তিহরির নাম শ্রবণে,
অশান্ত প্রেমের রীতি, বিষের বাতি, শান্তি নাই এক ক্রান্তি মনে।
 
যদি প্রেম করবি তোরা, মানুষ ধরা, প্রেম করগে তাঁর ভক্তির সনে,
ঐ প্রেমে মহানন্দ, পাগলা ছন্দ, তারক কাঁদে ভাব না জেনে।
 
৬২ নং গানঃ গড়খেমটা
সবে কয় গোপীর ভজন রাগের করণ, কই গো তা কোথায় মেলে।
গোপীর ভাব বলে কারে তাই রে নারে, ঐ জায়গায় গোল বাঁধালে।
 
গোপীর ভাব রসামৃত ভাবাশ্রিত, ভাব নিয়া না গৌর হলে,
গোপীর ভাব কৃষ্ণ সেবা গৌর হারা, কেন বা সঠিক সঙ্গ নিলে।
 
ছয় গোঁসাই পঞ্চ রসিক, দেখ করে ঠিক, গোপীর ভাব কে বর্তাইলে,
কোন গোপীর ভাব সম্বন্ধে, রামানন্দে, দেব দাসীর সেবাত হলে।
 
আট শক্তি বানের ভজন, রূপ সনাতন, প্রভুর কাছে শিক্ষা নিলে,
টলাটল মধুর রতি বর্তাইতে, কই শক্তির সঙ্গ নিলে।
 
চণ্ডীদাস রজকীরে সঙ্গে করে, মুখোমুখি হাতে গলে,
লছিম আর বিদ্যাপতি কোন পিরীতি, কেউ কাহারে ছোঁয়া না ভুলে।
 
গোপীর ভাব দেহ অর্পণ, জীবন নয়ন, এ দেহ সে কৃষ্ণের বলে,
কেন বিল্বমঙ্গল, অন্ধ হল, কার চক্ষু বিন্ধিয়া দিলে।
 
গোপীর ভাব কোন ভাবেতে মিশাই তাতে, কার সাথে কার ভাব মিশালে,
তারক কয় পাগল যারা, গোপী তারা, ধরগে তোরা সেই পাগলে।
 
৬৩ নং গানঃ তাল-যৎ
বল কানাই তোরে গৌর করল কে।
কালরূপ ঢেকে রসান দিল কে,
এমন কাঁচা সোনা, গোরচনা, কে দিল তোর গায় মেখে।
 
এখন মনাগুনে মরছিস পুড়ে, জ্বলছে আগুন জগত জুড়ে,
শিখিপাখা গেছে পুড়ে, চূড়া নাই তোর মস্তকে।
রাধা বলে হাঁকা ডাকা, ছিল ত’ নাম চূড়ায় লেখা,
এমন চূড়া বাঁশি বাঁকা, ত্যজিলি রে কি দায় ঠেকে।
 
এলি কি দোষে ভাই ত্যজ্য করে, লুকালি পর্বত গহ্বরে,
খুঁজে দেখা পাইনে তোরে, বুক ফেটে যায় ঐ দুঃখে।
আয়রে তোরে স্কন্ধে করি, হৃদপদ্মে পাদপদ্ম ধরি,
তাপিত অঙ্গ শীতল করি, মরিরে তোয় না দেখে।
 
ত্যজিবি যদি শ্রীবৃন্দাবন, কেন বা ধরলি গোবর্ধন,
কালীয় নাগ করলি দমন, সখাগণ করলি রক্ষে।
মরে ত মলেম না সেদিন, হারায়ে তোরে বৃথা যায় দিন,
তোরে দেখলেম দীনেরও দীন, এই হল বেঁচে থেকে।
 
আমরা গোপ জাতি রাখাল স্বভাবে, হারে রে রে করছি সবে,
উচ্ছিষ্ট ফল মিষ্টি ভেবে, দিতাম রে তোর চাঁদমুখে।
আর হবে না এমন কপাল, ক্ষুধায় কাতর দেখে রাখাল,
মণি পত্নী দ্বারে গোপাল, করলি রে অন্ন ভিক্ষে।
 
গোঁসাই গোলকচাঁদ কয় এলি চোরা,
দাসদাসী তোর কেঁদে সারা, মহানন্দ জীর্ণ জ্বরা হা হরিচাঁদ।
তোর শোকে গুরুচরণ করণ ধরে, শান্ত হতে চাই অন্তরে,
রিপুর বশে, কর্মদোষে, পারবে না তা তারকে।

 
শ্রীশ্রীহরিচাঁদ ঠাকুর ও শ্রীশ্রীগুরুচাঁদ ঠাকুরের আদর্শ তথা মতুয়া দর্শনের মাধ্যমে জীবন গড়ে তুলুন। হরিনাম করুন। হরিবোল।
This website was created for free with Own-Free-Website.com. Would you also like to have your own website?
Sign up for free